পাবনা শহরের উপকন্ঠে অবস্থিত এ মন্দির বাংলাদেশের মন্দির স্থাপত্যের এক অপূর্ব নিদর্শন। দোচালঅ কুড়ে ঘর আকৃতির দুটি কক্ষকে পরস্পর সংলগ্নভাবে জুড়ে দিয়ে নির্মিত এ ইমারতটি জোড়বাংলা মন্দির রীতির এক আদর্শ উদাহরণ হিসেবে টিকে আছে। মন্দিরটি পশ্চিমমুখী। এর পশ্চিম দেয়ালে পাশাপাশি তিনটি খিলান দরজা আছে। খিলানের মুখগুলো খাঁজকাটা। জনৈক ব্রজমোহন ক্রোরী কৃর্তক বাংলার নবাবী আমলের ৯৮ শতকে এ মন্দির নির্মিত বলে প্রকাশ। পোড়ামাটির অলংকরণে এ মন্দির সমুদ্ধ। ১৮৯৭ খ্রীষ্টাব্দের ভূমিকল্পে মন্দিরটি দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। আবশ্যকীয় সংস্কার কাজ সমাধা করার ফলে মন্দিরটি এখন ভাল অবস্থায় বিদ্যমান।