Wellcome to National Portal
  • 2022-11-09-11-18-d105d3ceff11b03295eb516fa8b36422
  • 2021-12-29-17-58-b37be3b1df01496a86bdd255d66ee348
  • 2022-11-09-11-23-48ffe22fa53ff96ab06654548172d9f1
প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ জুলাই ২০১৫

মহাস্হান

মহাস্থান শব্দের আভিধানিক অর্থ বিখ্যাত স্থান। কেহ কেহ মনে করেন যে স্থানটির আসল নাম ‘‘মহাস্নান’’ বিখ্যাত স্থানের জায়গা। প্রাচীন পুন্ড্রনগর আজ মহাস্থানগড়ের ভূ-গর্ভে প্রোথিত। এ স্থান বাংলাদেশের সর্বপ্রাচীন নগরীর ধ্বংসাবশেষ। প্রত্নতাত্ত্বিক তথ্য থেকে জানা যায় যে, খৃষ্টপূর্ব ৪র্থ শতক থেকে খৃষ্টিয় ১৫ শ শতকের মধ্যে এই নগর এক সমৃদ্ধশালী জনপদরূপে গড়ে উঠেছিল। করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরের এই প্রাচীন নগরের ধ্বংসাবশেষ বর্তমান বগুড়া জেলার এক গৌরবোজ্জল কীর্তি।

The Ancient Monument Preservation Act-1904 অনুযায়ী ১৯১৯ সালে প্রাচীর বেষ্টিত দুর্গনগরী ও এর শহরতলীর ৪০টি প্রাচীন ঢিবিকে ‘‘সংরক্ষিত পুরাকীর্তি’’ হিসাবে ঘোষণা করা হয়।

 

কিভাবে যাবেন

বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১৬ কি.মি. উত্তরে মহস্হানড় অবস্হিত । বগুড়া শহর থেকে বাসে অথবা অটোরিক্সা মহাস্হানগড় যাওয়া যায় । মহাস্হাগড়বাস  বাসষ্ট্যান্ড ১ কি.মি উত্তরে মহাস্হান জাদুঘর । রিক্সায় ১০ টাকার ভাড়া । দর্শনাথী ইচ্ছা করলে পায়ে  হেঁটেও মহাস্হানগড় জাদুঘর দেখতে যেতে  পারেন।

 

 

MAHASTHAN (2)