মহাস্থানগড় থেকে ১ মাইল পশ্চিম দিকে অবস্থিত এ ঢিবির পরিমাপ ১২০’/৯০ এবং পার্শ্ববর্তী আবাদী জমির পৃষ্ঠদেশ থেকে এর উচ্চতা প্রায় ২৫’-০’’। ১৯৮১ ও ১৯৮৩ ইং অর্থ বছরে এ ঢিবিতে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন কাজ পরিচালনা করে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন একটি মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ সহ ১২ শ এর অধিক প্রত্নব্যাদি পাওয়া গেছে। এগুলোর মধ্যে পোড়ামাটির মূর্তির সংখ্যাই অধিক। অধিকাংশ মূর্তির মাথায় একটি সাপের কনা বিদ্যমান। আবারকোন কোনটিতে ৩ টি ফনাও লক্ষ্য করা যায় । ইহা একটি বিরদ বৈশিষ্ঠ্য। উল্লেখ্য যে, এখানে প্রাপ্ত মূর্তিগুলির গঠন শৈলী পাহাড়পুর, ময়নামতিও ভাসুবিহারও প্রাপ্ত মূর্তির চেয়ে ভিন্নতর। কোন কোন মূর্তিতে বৈশিষ্ঠ্য পরিলক্ষিত হয়। আলোচ্য মন্দিরটি শেষ গুপ্তযুগে নির্মিত হয়েছিল বলে অণুমিত।